১৮৩০ সালের দিকে swish bank গুলো গঠন করা শুরু হয়েছিল।শুরুতে বিশ্বের অন্যান্য দেশের bank-এর মতোই তাদের কাজকর্ম ছিল।ধীরে ধীরে তারা রেল পথ, বড় বড় রাস্তা, bridge, industry ইত্যাদিতে invest করা শুরু করে।
বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকে তারা একটি নতুন পথ বেছে নেয়।চুরি, লুট এবং অসৎপথে অর্জন করা সম্পদ তাদের bank-এ রাখার বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়।Nazist-রা এই সুবিধাটা লুফে নেয়।বিশেষ করে বিশ্ব যুদ্ধের পর এই সুবিধাটা ব্যাবহার করা হয় ধনীদের টাকা এবং অসৎ পথে অর্জন করা টাকা লুকিয়ে রাখার জন্য, tax ফাঁকি দেওয়ার জন্য, dictator-দের লুট করা সম্পদ লুকিয়ে রাখার জন্য ইত্যাদি।যারদরুন কিছু swish bank অল্পসময়ের মধ্যে অনেক অনেক ধনী হয়ে যায়। সম্পদ জমা ও উঠানো এবং transfer হতো স্বাভাবিক নিয়মে, হুন্ডির মাধ্যমে এবং বিভিন্ন বেআইনি পথে। Swish সরকারের পক্ষ্য থেকে কোন বাঁধা নেই।
বর্তমানে swish bank card দিয়েও পৃথিবীর প্রায় সব দেশ থেকেই টাকা উঠানো যায় এবং online-এ টাকা জমা, উঠানো এবং transfer করা যায়। Customer পরিচয় এবং সম্পদের পরিমান সম্পুর্ণ গোপন থাকে।এমনকি বিশেষ করে বিদেশি customer পরিচয় এবং সম্পদ সম্বন্ধে swish সরকারেরও জানার অধিকার নেই। বিদেশিরা bank-এ যেয়ে বা online-এ account করতে পারবে।
১৮ বৎসর বয়স হতে হবে এবং passport no. লাগবে। বর্তমানে বিশেষ করে USA-র চাপের জন্য bank গুলোর গোপনীয়তার অবসান হয়েছে।এখন তারা বাধ্য যে কোন লোকের account সম্বন্ধে জানাতে।কিন্তু তাদের bank-এ সম্পদ জমা এবং উঠানো আগের মতই হচ্ছে।