--- বিজ্ঞাপন ---

বাজারের ব্রান্ড হলুদের নামে আমরা কি খাচ্ছি

0

হলুদে লেডক্রোমেট মিশিয়ে বাজারজাত করার তথ্য উঠে এসেছে আইসিডিডিআরবি এবং যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষণা রিপোর্টে। এটি জানার সাথে সাথেই কয়েকটি জাতীয় পত্রিকায় আমরা গণবিজ্ঞপ্তি দেই।এরপর হোলসেলারদের আড়তে আইসিডিডিআরবির মেশিনসহ টীম পাঠাই লেড এর উপস্হিতি প্রমাণ করার জন্য,এসপ্তাহে শুরু হবে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া।শাস্তি, সংশোধন ইত্যাদি করার মধ্যেই জনসচেতনতা খুব বেশী প্রয়োজন।

মানুষ যাতে সতর্কতা অবলম্বন করে তজ্জন্য আমরা বলেছি বাজারের প্রাকৃতিক হলুদ কিনে ভালভাবে ধুয়ে গুড়া বা পেষ্ট করে খাওয়ার জন্য।বাজারের আস্ত হলুদের বাইরে হলুদ রং থাকলে সেটি না কিনে রংবিহীন কালচে হলুদটা নিতে হবে।উল্লেখ্য যে, শুধুমাত্র রং উজ্জ্বল করে মানুষকে আকৃষ্ট করার জন্য হলুদে লেড মিশানো হচ্ছে যা মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। লেড ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যবহার করার জন্য আমদানি করা হয়। সহজপ্রাপ্যতার কারণে কিছু অসাধু মানুষ অকারণে এহেন ক্ষতিকর কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ হতে এটি মানুষের সহজলভ্য না হওয়ার ব্যাপারেও পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। তবে জনসচেতনতা সবচেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ। যখন উজ্জ্বল হলুদ কেউ কিনবে না তখন রং মেশানো বন্ধ করবে। এর মধ্যে একইসাথে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ অব্যাহত থাকবে। একটি কথা বলা প্রয়োজন বাজারের খোলা হলুদেই লেড বেশি পাওয়া গেছে। তবে কোন নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড সম্পর্কে রিপোর্টে কিছু বলা হয় নি।ইনশাআল্লাহ, খুব সহসা লেড মিশানো বন্ধ করা সম্ভব হবে বলে আমার বিশ্বাস। কারণ যে নয়টি জেলায় মূলত হলুদ উৎপন্ন করা হয় সেখানেই আমাদেরকে বন্ধ করতে হবে। (নিরাপদ খাদ্য  কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের স্ট্যটাস)

আপনার মতামত দিন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রচার করা হবে না.