--- বিজ্ঞাপন ---

ইলেক্ট্রনিক গ্যাজেট চোখের জ্যোতি কমায়

0

ডেস্ক রিপোর্টঃ অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেন বলেন, মানব দেহের স্পর্শকাতর অঙ্গ চোখের যত্ন নেয়া আবশ্যক। চোখের পরিচর্যা, সঠিক জ্ঞানের অভাব ও অসচেতনতার কারণে মানুষ চোখের সমস্যায় ভুগছে। বিশেষ করে এ অঙ্গের ক্রটি, জটিলতা, পুষ্টিহীনতা, অজ্ঞতার কারণে মানুষ দৃষ্টিহীন হয়ে পড়ে। বিশ্ব দৃষ্টি দিবস পালনের মাধ্যমে এ বিষয়ে সচেতনতা বাড়বে বলে আমার বিশ্বাস। সাধারণ জনগণকে সচেতন ও অজ্ঞতা দূরীকরণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট সকলকে আহবান জানান। আন্তর্জাতিক এই চক্ষু বিশেষজ্ঞ বলেন, বিশ্বব্যাপী চোখের যত্ন নিতে গণসচেতনতা তৈরি, চক্ষু রোগ নির্মূলে প্রভাবিত করা, চোখের যতœ নেওয়ার তথ্য জনগণের কাছাকাছি আনাই হলো এই দিবসের লক্ষ্য। আইএইচএল এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেন বলেন, সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে প্রতিটি অন্ধ ব্যক্তি সুন্দর এই পৃথিবীর সবগুলো রঙ উপভোগ করবে, এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
সেমিনারে উল্লেখ করা হয়, বর্তমানে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ দৃষ্টিহীনতায় ভুগছে। কখনও নিজেদের অজান্তে, কখনও অভ্যাসের করণে চোখের দৃষ্টিশক্তি কমিয়ে ফেলছি আমরাই। বর্তমান সময়ে অধিকাংশ মানুষ ইলেক্ট্রনিক গ্যাজেট নিয়ে বেশির ভাগ সময় কাটান। যা কিনা চোখের জ্যোতি কমার অন্যতম কারন। ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, মেসেঞ্জার ব্যবহার এসব আজকাল জীবনের অঙ্গ হয়ে গেছে। বিশেষ করে রাতে আলো নিভিয়ে চোখের কাছে মোবাইল রেখে তাতে সিনেমা দেখা বা ঘণ্টার পর ঘণ্টা চ্যাট, কেড়ে নিচ্ছে চোখের দৃষ্টি। এছাড়া ধূমপানে আসক্তি, কেবল হার্ট নয়, ধোঁয়া থাবা বসাচ্ছে চোখেও। দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ হিসাবে ধূমপানকেই চিহ্নিত করা হয়। সেমিনারে আরো বলা হয়, চোখের অসুখ থাকলে তো সময় অনুযায়ী চিকিৎসকের কাছে যেতেই হবে। অসুখ না থাকলেও বছরে দু’বার চক্ষুবিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া খুবই প্রয়োজন। ##১০.১০.১৯

আপনার মতামত দিন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রচার করা হবে না.