ইবনে সিনায় বিশেষ ছাড় পাচ্ছে ইডিইউ পরিবার

ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির (ইডিইউ) আইডি কার্ড বা কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষরিত রেফারেন্স দেখালেই এখন স্বনামধন্য চিকিৎসা সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠান ইবনে সিনায় বিশেষ ছাড় পাওয়া যাবে। চট্টগ্রামে ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক ও কনসাল্টেশন সেন্টারে সকল ধরনের প্যাথলজি ও ডায়াগনস্টিক সার্ভিসে বিভিন্ন হারে ছাড় পাচ্ছে ইডিইউর শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং তাদের পরিবার। আজ ২১ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় পাঁচলাইশস্থ ইবনে সিনা ট্রাস্টের কার্যালয়ে এ সংক্রান্ত এক চুক্তি স্বাক্ষর হয়।
চুক্তি স্বাক্ষর করেন ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির পক্ষে রেজিস্ট্রার সজল কান্তি বড়ুয়া ও ইবনে সিনা ট্রাস্টের পক্ষে জিএম ও হেড অব মার্কেটিং এএনএম তাজুল ইসলাম। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ইডিইউর স্কুল অব বিজনেসের অ্যাসোসিয়েট ডিন ড. মু. রকিবুল কবির, প্রভাষক রওনক আফরোজ, সহকারী রেজিস্ট্রার হাসানুল বান্না, নেটওয়ার্কিং এন্ড প্লেসমেন্ট সেল এর সিনিয়র এক্সিকিউটিভ তানজিদা আফরিন খন্দকার, ইবনে সিনা ট্রাস্টের ম্যানেজার (প্রশাসন) এসএম তৌহিদুর রহমান এবং মার্কেটিং এর সহকারী ম্যানেজার তায়েবুর রহমান, মার্কেটিং অফিসার সানাউল ইসলাম প্রমুখ।
চুক্তি অনুসারে ইডিইউর শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারী প্রত্যেকে নিজেদের এবং পরিবার তথা বাবা-মা, স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানদের জন্য ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক ও কনসাল্টেশন সেন্টারে সব ধরনের প্যাথলজিকাল টেস্টে ৩৫ শতাংশ, সকল পিসিআর এবং রেডিওলজিকাল ও ইমেজিং টেস্টে ৩০ শতাংশ, ডেন্টাল সার্ভিস ও ফিজিওথেরাপিতে ১০ শতাংশ ছাড় পাবে। এক্ষেত্রে তাদের আইডি কার্ড বা লিখিত রেফারেন্স দেখাতে হবে।
ইডিইউর প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান সাঈদ আল নোমান বলেন, ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি তার প্রতিটি সদস্যের বিষয়ে সচেতন। করোনাকালে প্রত্যেকের কথা বিবেচনায় স্বাস্থ্যসুরক্ষাসহ নানা ধরনের পদক্ষেপ নেয়ার চেষ্টা আমরা করেছি। এরই ধারাবাহিকতায় এবার ইবনে সিনা ট্রাস্টের সাথে চুক্তিবদ্ধ হলাম। এতে করে ইডিইউ পরিবারের প্রতিটি সদস্য ও তাদের কাছের মানুষেরা আরো সহজে চিকিৎসা সুবিধা গ্রহণ করতে পারবে।
ইবনে সিনার জিএম ও হেড অব মার্কেটিং এএনএম তাজুল ইসলাম বলেন, চট্টগ্রামের উচ্চশিক্ষা অঙ্গনে এক উল্লেখযোগ্য নাম ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি। স্বল্প সময়ে তাদের অগ্রযাত্রা অনুসরণীয়। ইডিইউর সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে তাদের প্রতিটি সদস্যকে সাশ্রয়ী খরচে সেবাপ্রদান আমাদের সামাজিক দায়বদ্ধতার বহিঃপ্রকাশ।