বিশেষ প্রতিনিধি, দক্ষিণ কোরিয়া
আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবসে কোরিয়ায় কর্মরত বাংলাদেশীদের মধ্যে যারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভালো করেছেন এমন কয়েকজনকে সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। রাষ্ট্রদূত আবিদা ইসলাম তাদের হাতে সম্মাননা তুলে দেন।
সম্মাননা প্রদানকালে রাষ্ট্রদূত বলেন,মহামারীর এই সংকটজনক পরিস্থিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বোয়েসেল এবং দূতাবাসের তৎপরতার কারণে বাংলাদেশে ছুটিতে ও রিলিজে অবস্থানরত ৫৬৬ জন ইপিএস কর্মীকে ইতোমধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। যেসব কর্মীদের রিলিজের মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল,
২০১৯-২০ অর্থবছরে বৈধ উপায়ে সর্ব্বোচ্চ রেমিট্যান্স প্রেরণকারী পাঁচ (৫) জন ইপিএস কর্মীকে, একই কর্মস্থলে দীর্ঘ দিন অবস্থানকারী তিন (৩)জন কর্মীকে, কোরিয়ান সরকার কর্তৃক পুরস্কার প্রাপ্ত তিন (৩) জন কর্মীকে, কোরিয়ান ভাষায় দক্ষতা অর্জনকারী পাঁচ (৫)জন কর্মীকে, এবং কর্মক্ষেত্রে ব্যস্ততার পাশাপাশি স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে এ দেশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখার জন্য দুই (২) জনসহ মোট ১৫ জন বাংলাদেশী ইপিএস কর্মীকে এই সম্মাননা ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।
সেবা মূলক কাজের জন্য গিয়ংগিদো প্রদেশের ইয়ংইন সিটির মোঃ আজমীর হোসেন,গিয়ংগিদো প্রদেশে গিমপো সিটির কাজী শাহ আলম, কোরিয়ান ভাষায় দক্ষতা অর্জনের জন্য মোঃ রকিবুল হাসান, মোঃ ইয়াসিন শেখ, মোঃ শাহাদাত হোসাইন,এস এ এম বেলাল করিম , এস এম মুনির হোসাইন, কোরিয়ান সরকার কতৃক স্বীকৃতি প্রাপ্ত মোহাম্মদ মুনির হোসাইন, মোঃ আজমীর হোসাইন, ফেরদৌস নওশাদ,দীর্ঘদিন একটি কোম্পানিতে নিষ্ঠার সাথে কাজ করার জন্য মোঃ মিজানুর রহমান, মোঃ রাশেদুর রহমান, মোঃ রাকিবুল হাসান এবং ২০১৯-২০ অর্থবছরে বৈধ উপায়ে দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোর স্বীকৃতি স্বরূপ মোঃ আখতারুজ্জামান, দুলাস মিয়া, এস এম মুনির হোসাইন, ওমর ফারুক ,ফজলুর রহমান।